সংশ্লিষ্ট বিভাগের মতে, সিস্টেমটি পুরোপুরি চালু হলে ঘরে বসেই কয়েক মিনিটে দলিল অনুসন্ধান, যাচাই এবং স্বল্প ফি দিয়ে কপি ডাউনলোড করা যাবে।
সরকারি পরিকল্পনা অনুযায়ী, প্রায় ১১৭ বছরের দলিল একটি সমন্বিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সংরক্ষণ করা হবে।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
দলিল জালিয়াতি, ভূমি দখল, তথ্য গোপন ও ঘুষ—দীর্ঘদিন ধরে ভূমি সেবার বড় চ্যালেঞ্জ ছিল।
ভূমি আইনজীবীদের মতে, নতুন ডিজিটাল সিস্টেম এ পরিস্থিতি বদলে দেবে।
একজন আইনজীবী নিবার্তাকে জানান—
“আগে একটা দলিল খুঁজতে অনেক সময় ঘুষ দিতে হতো ১,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত, অথচ সরকারি ফি মাত্র ২০ টাকা। অনলাইন হলে এই হয়রানি সম্পূর্ণ বন্ধ হবে।”
এ উদ্যোগে অনুপস্থিত মালিকদের জমি জাল দলিল দিয়ে বিক্রি করার প্রবণতা কমে যাবে বলেও তারা মনে করেন।
ডিজিটাল সেবা পুরোপুরি চালু হলে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট থেকে দলিল খোঁজা, মালিকানা যাচাই এবং কপি ডাউনলোড সবই করা যাবে। মূল দলিল হারালেও অনলাইন কপি ভবিষ্যতে আইনি প্রমাণ হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবে।
যা যা মাথায় রাখতে হবে:

সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১৬ নভেম্বর ২০২৫
সংশ্লিষ্ট বিভাগের মতে, সিস্টেমটি পুরোপুরি চালু হলে ঘরে বসেই কয়েক মিনিটে দলিল অনুসন্ধান, যাচাই এবং স্বল্প ফি দিয়ে কপি ডাউনলোড করা যাবে।
সরকারি পরিকল্পনা অনুযায়ী, প্রায় ১১৭ বছরের দলিল একটি সমন্বিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সংরক্ষণ করা হবে।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
দলিল জালিয়াতি, ভূমি দখল, তথ্য গোপন ও ঘুষ—দীর্ঘদিন ধরে ভূমি সেবার বড় চ্যালেঞ্জ ছিল।
ভূমি আইনজীবীদের মতে, নতুন ডিজিটাল সিস্টেম এ পরিস্থিতি বদলে দেবে।
একজন আইনজীবী নিবার্তাকে জানান—
“আগে একটা দলিল খুঁজতে অনেক সময় ঘুষ দিতে হতো ১,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত, অথচ সরকারি ফি মাত্র ২০ টাকা। অনলাইন হলে এই হয়রানি সম্পূর্ণ বন্ধ হবে।”
এ উদ্যোগে অনুপস্থিত মালিকদের জমি জাল দলিল দিয়ে বিক্রি করার প্রবণতা কমে যাবে বলেও তারা মনে করেন।
ডিজিটাল সেবা পুরোপুরি চালু হলে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট থেকে দলিল খোঁজা, মালিকানা যাচাই এবং কপি ডাউনলোড সবই করা যাবে। মূল দলিল হারালেও অনলাইন কপি ভবিষ্যতে আইনি প্রমাণ হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবে।
যা যা মাথায় রাখতে হবে:

আপনার মতামত লিখুন